বাংলাদেশে ডেঙ্গু জ্বর থেকে বাঁচার উপায় ও করনীয় পদক্ষেপ dengue fever causes treatments and symptoms
বিশেষ করে প্রতি বছর গ্রীষ্ণকালে ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। কখনো কখনো এই রোগের প্রকোপ মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, নেয় ভয়াবহ আকার। চলতি বছর বাংলাদেশে ডেঙ্গু জ্বরের যে মাত্রা দেখা যাচ্ছে, তা অনেকের মনেই ভয় ঢুকিয়ে দিয়েছে। সেই সঙ্গে এই জ্বরে আক্রান্ত মানুষ ও মৃতের সংখ্যাও বাড়ছে। এই নিয়ে জনমনে রয়েছে ব্যাপক উদ্বেগ। ডেঙ্গু রোগের হাত থেকে বাঁচার অন্যতম উপায় হলো রোগটি প্রতিরোধ। রাষ্ট্রেরতো অবশ্যই এ নিয়ে দায়িত্ব রয়েছেই, সেই সাথে নাগরিকদেরও অনেক কিছুই করণীয় আছে।
ডেঙ্গে এডিস মশাবাহিত একটি রোগ। যেটি ডেঙ্গু ভাইরাসজনিত। এই রোগটি চার ধরণের হতে পারে। টাইপ এক থেকে চার পর্যন্ত। যদি কারো একবার টাইপ ওয়ান হয়ে থাকে; তাহলে আর একই ধরণের হবে না। তবে অন্যরকম হতে পারে। সাধারণত এমনটাই হয়ে থাকে। তবে যদি এক রকমের ডেঙ্গু হয়, তাহলে পরের টাইপটা হয় অনেকটাই সিরিয়াস ধরণের।
আগেই বলেছি সাধারণত গ্রীষ্মকালে এই রোগটি দেখা যায়। ট্রপিক্যাল কান্ট্রিগুলোয় সাধারণত এই রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। যেমন মধ্য আমেরিকার দেশগুলোতে বেশি হয়। তার মধ্যে রয়েছে মেক্সিকো, বেলিজ, কোস্টারিকা। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর এবং বাংলাদেশ এই চেইনেও ডেঙ্গুর বিস্তার রয়েছে। সাধারণত এডিস মশা বেশি উচ্চতায় যেতে পারে না। যে কারণে আমরা সমতল ভূমিতে এই রোগটি বেশি দেখে থাকি, যেখানে পানি বেশি থাকে। সাধারণত মশার কামড়ে এটি হয়ে থাকে। তবে মনে রাখবেন শারীরিক মেলামেশায় এটি ছড়ায় না। একই সাথে বুকের দুধ খাওয়ানোর মধ্য দিয়েও ছড়ায় না।
ডেঙ্গু ও এর লক্ষণ:
তিনটি ভাগে এই রোগের লক্ষণকে ভাগ করা যেতে পারে। এসিমটোমেটিভ অর্থ্যাৎ কোন লক্ষণ ছাড়াই ডেঙ্গু হয়ে গেছে। আপনি টেরও পাননি। মাইল্ড সিমটম বা ফ্লু লাইক সিমটম। এতে মনে হবে জ্বর জ্বর, সর্দি কাশি, প্রচণ্ড ব্যথা, ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর হতে পারে। লিম্পনোট ফুলে যাওয়া, গ্ল্যান্ট ফুলে যাওয়া, গিড়ায় গিড়ায় ব্যথা, স্কিনে র্যাশ হতে পারে। ব্রুজ হতে পারে। চামড়ার নিচে রক্তক্ষরণও হতে পারে। আর সিরিয়াস লক্ষণের মধ্যে যেটা রয়েছে, সেটা হেমোরেজিক ফিবার। অর্থ্যাৎ শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হবে। নাক দিয়ে রক্ত, গলা দিয়ে রক্ত, কাশির সাথে রক্ত, পায়খানার সাথে রক্ত যাবে। জয়েন্ট ফুলে যাওয়া, পেট ফুলে যাওয়া, যেখানে পানি চলে আসবে। এটাকে আমরা বলি ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিবার। আরেক ধরণের লক্ষণ, ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম। অর্থ্যাৎ শরীর থেকে এতটাই পানি চলে গেছে, ব্লাড প্রেসার আর ধরে রাখতে পারেনি শরীর। আইসিইউতে ভর্তির প্রয়োজন পড়ে তখন। এই লক্ষণগুলো দেখলে সাবধান হতে হবে। দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
মেডিকেলের ভাষায় ডেঙ্গুর তিনটি পর্যায় রয়েছে। ফেব্রায়েল ফেজ। প্রথম পর্যায়। শরীরে ব্যথা। পরের ধাপটি হচ্ছে ক্রিটিক্যাল ফেজ। যেমন ধরা যাক রক্তক্ষরণ, ক্যাপিলারে লিক হচ্ছে, ব্লাড প্রেসার কমে যাওয়া। লাস্ট স্টেজ হচ্ছে ডেফারওয়েজ (??) মানে সব চলে গেছে, এখন রোগটি থেকে সেরে ওঠার পালা।
ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা:
কিছু কিছু লক্ষণ দেখলে ডেঙ্গু রোগের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা নিতে হবে। যেমন ধরুন পেট ফুলে যাওয়া। অর্থ্যাৎ পেটের মধ্যে পানি চলে এসেছে। শরীরে ব্লাড ভ্যাসেলের মধ্যে পানি নেই, এটি পেটে চলে এসেছে। এটিকে আমরা বলি অ্যাসাইটিস। আবার পেট ফুলে যেতে পারে, যদি লিভারে প্রদাহ হয়। ক্রমাগত বমি হচ্ছে, থামছেই না। সেটাও একটা সিরিয়াস বিষয়। শরীরের বিভিন্ন অংশে পানি জমে যাওয়া। যেমন জয়েন্টে পানি জমে যাওয়া, ফুসফুসে পানি জমে গিয়ে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। শরীরের বিভিন্ন জায়গা থেকে রক্তক্ষরণ হলেও সতর্ক হতে হবে। রক্তের মধ্যে অনুচক্রিকা বা প্লেটিলেট কমে যাওয়াও মারাত্মক একটি বিষয়। আবার রক্তকণিকায় হিমোগ্লোবিন হিমাটোক্রিট বেড়ে যেতে পারে। এগুলো হচ্ছে ওয়ার্নিং সাইন। এগুলো দেখলে অবশ্যই ভালো কোন হাসপাতালে দ্রুত যেতে হবে।
ডেঙ্গু থেকে নানান জটিলতা:
শরীরের মাথা থেকে পা পর্যন্ত বিভিন্ন অঙ্গে প্রদাহ হতে পারে। ব্রেইনে যদি প্রদাহ হয়, যেটিকে মেনিনজাইটিস এনসেফালাইটিস বলি আমরা। ফুসফুসের চারপাশে যদি পানি জমে প্লুবাল ইফিওশন বলি। শ্বাসকষ্ট হতে পারে। হার্টের মাসলে প্রদাহ মায়োকাডেটিস চেস্ট পেইন, শ্বাসকষ্ট, শক হতে পারে। শরীর ফুলে যেতে পারে। জয়েন্টগুলোতে ব্যথা হতে পারে। রক্তক্ষরণ হবে শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে। সেটি শরীরের ভেতরেও হতে পারে, সেটি বাইরে দৃশ্যমানও হতে পারে। এসব জটিলতা এক ডেঙ্গু আক্রান্তকে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিতে পারে।
ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা:
সেই অর্থে ডেঙ্গু রোগের তেমন কোন চিকিৎসা এই মুহুর্তে নেই। তবে কিছু কিছু বিষয় জেনে রাখলে হয়তো নিজেদেরকে এই রোগটি থেকে বাঁচানো সম্ভব। প্রথমত প্রতিরোধ করাই ভালো। তার জন্যে কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। আর যদি জ্বর এসেই যায়, তাহলে প্রচুর পানি খেতে হবে। এডিটামিনোফেন বা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খেতে হবে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াই ভালো। ডেঙ্গু হলে আমরা মরটিন, আইবুপ্রোফিন বা অ্যসপিরিনের মতো ওষুধগুলো খেতে নিষেধ করি। কেননা এগুলো থেকে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আবারো বলছি প্রচুর পানি খাবেন। জ্বরটি নিয়ন্ত্রণে রাখুন। তাহলেই হবে।
কিছু রোগ রয়েছে ডেঙ্গুর মতোই দেখতে, কিন্তু ডেঙ্গু নয়। যেমন ধরুন: চিকনগুনিয়া, জিকা ভাইরাস, ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড, ল্যাপটোস্পাইরোসিস, ভাইরাল হ্যাপাটাইটিস। টিটিপি বলি আমরা এই ধরণের কিছু রোগও রয়েছে। ফলে রোগের ধরণের ভালোভাবে নিশ্চিত হয়েই কেবল তার চিকিৎসা নিতে হবে। তার জন্যে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
কিভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করবেন:
এখনো পর্যন্ত এই রোগের কোন ভ্যাকসিন তৈরি হয়নি। তারপরও প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন ধরুন এই মুহুর্তে আপনার ডেঙ্গু গেছে। ফলে মশা কামড়ালে আপনার আর সেটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু আপনার লক্ষ থাকবে আপনার আশপাশের মানুষের মধ্যে সেটা যেন না ছড়ায়। সেই সময় মশা থেকে দূরে থাকতে হবে। মশারির ভেতরে থাকাই ভালো। যদি নতুন করে আপনাকে কোন মশা কামড় দেয়, তাহলে সেটা গিয়ে যদি আপনার পরিবারের অন্য কাউকে কামড়ায়, তাহলে তারও ডেঙ্গু হতে পারে। সেটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। মশার নিয়ন্ত্রণও জরুরি। মশার কামড় থেকে কিভাবে বাঁচবেন সেটা নির্ধারণ করুন। ঘনবসতিপূর্ণ জায়গাগুলো পরিহার করতে হবে। মশা প্রতিরোধক ক্যামিকেল ব্যবহার করতে পারেন। তবে এটির গায়ে ভালো করে পড়ে দেখুন কি পরিমাণ কেমিক্যাল রয়েছে। কমপক্ষে ১০ % ডিইইপি যুক্তটা ব্যবহার করা উচিত। যেমন ধরুন আপনি বাইরে যাচ্ছেন, তখন হয়তো সানব্লক ব্যবহার করেছেন, তার উপর দিয়ে কিন্তু আপনার মসকিটো রিপ্যালেন্ট ব্যবহার করা উচিত। যদিও আপনি সানব্লক ব্যবহার করেছেন। বাইরে গেলে ফুল হাতা জামা পড়ে যাওয়া উচিত। ডেঙ্গু প্রবণ জায়গায় হাফ প্যান্ট ব্যবহার পরিহার করুন। বাসার ভেতরে থাকলে এয়ার কন্ডিশন ব্যবহার করুন। দরজা জানালা বন্ধ রাখুন যেন বাইরে থেকে মশা ভেতরে না আসতে পারে। খুব প্রকট সুগন্ধ রয়েছে, এমন সাবান ব্যবহান না করাই ভালো। এগুলো মশাকে আকর্ষণ করতে পারে। মশারি ব্যবহার করুন। মশার বিস্তার কিভাবে রোধ করবেন, সেটাও বিবেচনায় নিতে হবে। গ্রীষ্ম কাল শুরু হওয়ার আগেই পুরানো টব, ডোবা, নালা পরিস্কার করতে হবে। ডাবের খোসা, পুরানো ক্যান হয়তো কোথাও পড়ে রয়েছে, আপনি খেয়ালই করেননি। সেগুলো থেকেও মশার বিস্তার হতে পারে। যেখানে পানি জমে থাকে, সেই পানি সরিয়ে ফেলা উচিত।
প্রবাসীদের জন্যে সতর্কতাঃ
লেখার এই অংশের শুরুতে আমি পাঠকদের কাছে একটু ক্ষমাই চেয়ে নিচ্ছি। রোগ বালাই কিন্তু সবারই হতে পারে। ধনী-গরিব-সামর্থ্যবান কিংবা যার সামর্থ্য অনেক কম; এমন মানুষ বেছে বেছে কিন্তু রোগ হয় না। ডেঙ্গুর ক্ষেত্রেও তাই। ফলে অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল কিংবা অস্বচ্ছল সবার ডাক্তার আমি। সবার পাশে সমানভাবে দাঁড়ানোই আমার কর্তব্য। এই লেখার কিছু অংশ পড়ে মনে হতে পারে আমি কেবল ধনী-স্বচ্ছল মানুষদের পরামর্শ দিচ্ছি। পুরো লেখাটি পড়লে দেখবেন সবার জন্যেই সাধারণ আলোচনা করেছি। হয়তো সবারই কাজে দেবে।
এই অংশ আলোচনা করবো প্রবাসীদের নিয়ে। বিশেষ করে আমেরিকা প্রবাসীদের নিয়ে। কেননা ডাক্তার হিসেবে আমি নিউইয়র্কে প্র্যাকটিস করি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকেই আমার রোগী এবং এই মুহুর্তে তারা বাংলাদেশ ভ্রমণ করছেন। ফলে আমার পরামর্শের কোথাও কোথাও অর্থনৈতিকভাবে স্বচ্ছল মানুষদের জন্যে বলা হচ্ছে, সেটা মনে হতে পারে। সেজন্যেই ক্ষমা চেয়ে নেয়া।
আসলে এডিসবাহিত ডেঙ্গু জ্বরের কাছে দেশি-বিদেশি মানুষ বলতে কিছু নেই। মশা কমড়ালে যে কারোই সেটা হতে পারে। আর এমন কোন ওষুধও তৈরি হয়নি, যা থেকে আপনার চিকিৎসা সম্ভব। মেইনলি সাপোর্টিভ কেয়ার নিতে হয়। অর্থ্যাৎ অসুস্থ্য হবার সময়টি কিভাবে সতর্কতার সঙ্গে পার করা যায়। যেহেতু আমরা বিদেশ থেকে যাবো। সাথে বাচ্চারা থাকবে, তাই বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন। সম্ভব হলে উঁচু ভবনে থাকবেন। সেখানে এডিস মশা পৌঁছাতে পারে না। নিচে ধারাবাহিকভাবে আরও কিছু পরামর্শ দেয়া হলো:
১. বাসার চারপাশে নেট দিয়ে রাখা।
২. আমেরিকা বা ইউরোপ থেকে মশা প্রতিরোধক স্পেশাল স্প্রে নিয়ে যেতে হবে। যা বিভিন্ন ফার্মেসিতে পাওয়া যায়। তার জন্যে কোন প্রেসক্রিপশন প্রয়োজন হয় না। বিশেষ রকমের তেল পাওয়া যায়, সেটাও মাখতে পারেন।
৩. ফুল স্লিভ জামা পড়তে হবে। ফুল প্যান্ট পড়ে থাকাই ভালো।
৪. কোন ধরণের জ্বর হলেই ডাক্তারের সরনাপন্ন হওয়া উচিত। ডাক্তার যদি বলেন ভাইরাল জ্বর এবং এরপরও যদি তিনদিনে সেটা না কমে, আবার ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। ভয় পাওয়া বা ঘামড়ানোর কিছু নেই। অসুখ, রোগ বালাই ছিল আছে, থাকবে। কপালে থাকলে সেটা হবেই। আপনার প্রতিরোধের চেষ্টা আপনি করে যাবেন।
৫. যেহেতু এখনো এই অসুখটি ঢাকা এবং বড় বড় শহর কেন্দ্রীক, গ্রামে থাকার প্ল্যান থাকলে, সেটা আগেই সেরে নিন। ততদিনে মশার প্রাদুর্ভাব কিছু কমে আসবে।
৬. আমেরিকায় মশা প্রতিরোধক লাইট পাওয়া যায়। সেগুলো আশপাশে রাখবেন।
৭. সাথে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ রাখবেন। জ্বর যদি আসে প্যারাসিটামল বা অ্যাসিটোমিনাফেন জাতীয় ওষুধ ছাড়া প্রাথমিকভাবে অন্য কোন ওষুধ খাবেন না। এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ। এমনিতেই আসবে, আবার এমনিতেই চলে যাবে। মাঝখানের সময়টুকু কিভাবে সতর্কতার সাথে পার করা যায়, সেটাই হবে চ্যালেঞ্জ।
৮. ভালো হাসপাতালে চিকিৎসা নেবেন। ঢাকায় বেশ কিছু ভালো হাসপাতাল রয়েছে। নাম বলছি না। যে সমস্ত হাসপাতালে পাশ্চাত্যের মতোই চিকিৎসা দেয়া হয়। যদিও খরচ একটু বেশি, তারপরও আমি মনে করি, তাদের অধীনেই থাকা উচিত। যদি কোন জটিলতা হয়, তাহলে তারাই বেটার ম্যানেজ করতে পারবে।
৯. দেশে যাওয়ার সময় অবশ্যই আপনার এবং আপনার শিশুর ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সাথে আলাপ করে যাবেন। যেনো যেকোন ধরণের জটিলতা তৈরি হলে সরাসরি যোগাযোগ করে পরামর্শ চাইতে পারেন।
১০. সর্বশেষে যে কথাটি বলতে হয় তা হলো যে কোন প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন সুস্থ থাকুন ।
আমি বলবো দেশে ছুটি কাটাতে যাওয়া সবসময়ই আনন্দদায়ক। এ নিয়ে ভয় পাওয়ার কোন কারণ নেই। আনন্দে থাকুন, সতর্ক থাকুন। ভালো থাকুন।
people are searching us for - bdnewspaper, bangladesh newspapers, all bangla newspapers, bangla news papers, bengali newspaper, bangla newspaper, bdnews paper, banglanewspapers, online bangla newspaper, all bangla tv channel, bangla news paper, bdnews, bengalinewspapers, all bangla news, online bangla newspapers, bangla newspaper list, bd news, bdnews paper, bangla newspapers, desi newspaper, bd newspaper list, online newspapers, daily newspaper, bangla newspapers, bengali newspapers, bangladesh english newspapers, bangladeshi english newspaper, pratidin newspaper, bangla epaper, all bangladeshi newspaper, news paper bangla, all bangla newspaper, epaper, banglanewspaper, bengalinewspaper, bangla news tv channel list online newspaper and more.
Bengalinewspapers.com is for-
Bengali newspaper Bangla video News TV link of all bangladeshi newspaper bangla news paper. You can Contact US Bengali newspapers website for any help about ...
All Bangladeshi Bangla newspaper
bdnews Online Bangla newspapers
Bdjobs site online bd job apply result
No comments:
Post a Comment